Showing 37–48 of 55 results
মিরাকুলান । Miraculan
৳ 80.00 – ৳ 140.00মিরাকুলান (ট্রায়াকন্টানল) কি?
মিরাকুলান হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে সংগঠিত সক্রিয় উপাদান ট্রায়াকন্টানল (Triacontanol) ভিত্তিক একটি অত্যন্ত কার্যক্ষমতাসম্পন্ন উদ্ভিদ বৃদ্ধি উদ্দীপক। এর প্রতি লিটারে ০.৫ গ্রাম সক্রিয় ট্রায়াকন্টানল উপাদান রয়েছে।
মিরাকুলান কিভাবে কাজ করে?
মিরাকুলান নিম্নোক্ত উপায়ে গাছের বিভিন্ন জৈবিক কার্যাবলীতে সাহায্য করে:
-মাটি থেকে খাদ্যোপাদান পরিশোষণে সাহায্য করে।
-গাছের পানি শোষণ ক্ষমতা এবং পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
-গাছের মধ্যে অবস্থিত প্রাকৃতিক হরমোন ও এনজাইমের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
-গাছের সালোকসংশ্লেষণ হার এবং আমিষ সংশ্লেষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
-গাছের উপরোক্ত জৈবিক কার্যাবলীর দরুন নিম্নোক্ত সুবিধাসমূহ পাওয়া যায়:
-অধিক সংখ্যক মুকুল বা কুঁড়ি ফোটে এবং কুশি ও শাখাপ্রশাখা বের হয়।
-পাতা, ফুল ও ফল ঝরে পড়া বন্ধ হয়, গাছের নিয়মিত দৈহিক বৃদ্ধি সাধন হয়।-
-শিকড়ের সংখ্যা বৃদ্ধি ও মাটির গভীরে যাওয়া নিশ্চিত করে।
-অধিক ফলন নিশ্চিত করে।
ব্যবহারবিধি: বীজ বপনের বা চারা রোপণের ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ পর প্রথম বার নিম্নলিখিত
মাত্রায় স্প্রে করুন। একই মাত্রায় ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর দ্বিতীয় স্প্রে এবং প্রয়োজনবোধে তৃতীয়বার স্প্রে করুন। ফল জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে ফুল ফোটার পূর্বে এবং ফল মটর দানার আকৃতি ধারণ করলে নিম্নলিখিত মাত্রায় স্প্রে করুন।
ম্যাংগো ফ্রুট ব্যাগ | Fruit Protection Bags
ফ্রুট ব্যাগিং এক ধরণের প্রযুক্তি। গাছে ফল আসলে, একটি নির্দিষ্ট সময়ে বা বয়সে বিশেষ ধরণের ব্যাগ দ্বারা ফলকে আবৃত করে রাখতে হয়। ব্যাগিং করার পর থেকে ফল সংগ্রহ করা পর্যন্ত ব্যাগটি গাছেই ফলের সাথে লাগানো থাকে। এই ফ্রুট ব্যাগিং এর সবচেেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহার করলে ফলে অযথা মাত্রাতিরিক্ত বালাইনাশক স্প্রে করা লাগেনা। ফলের রঙ খুবই উজ্জ্বল হয়, দাগ পরেনা। পোকামাকড় ও পাখির হাত থেকে ফলকে রক্ষা করা সম্ভব হয়। তাই সবকিছু বিবেচনা করে আম, কলা সহ বিভিন্ন ফলে ফ্রুট ব্যাগিং করা খুবই প্রয়োজন।
রাগবী ১০জি (নিমাটোডনাশক)
উপাদানঃ প্রতি কেজিতে ১০০ গ্ৰাম কেডুসাফস রয়েছে।
– রাগবী ১০জি একটি অরগানো ফসফরাস গ্ৰুপের বিস্তৃত গুনাবলী সম্পন্ন নিমাটোডানাশক ও কীটনাশক।
– স্পর্শক ও পাকস্হলীয় বিষ গুনসম্পন্ন রাগবী ১০জি বাংলাদেশে চা ও তামাকের নিমাটোডস এবং আখের মাটির পোকাসমূহ দমনের জন্য অনুমোদিত।
লিটোসেন । Litosen
বিশেষ বৈশিষ্ট্যাবলীঃ
• লিটোসেন ব্যবহারে উদ্ভিদ কোষে তৎপরতা বাড়ে, যা পাছকে দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, ইহা ব্যবহারে শাক-সবজি, আলু, ধান ও বিভিন্ন প্রকার ফল এবং ফুলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং গুণগতমানের হয়।
• বাড়ন্ত গাছে তাড়াতাড়ি ফুল আসে এবং সকল ফুল হতে ফলের জন্ম হয়।
• গাছের ফুল ও ফল ঝরা বন্ধ হয়।
• গাছের রোগ ও পোকামাকড় প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
• বাড়ন্ত গাছে ফুল ও ফল আসা পর্যন্ত ২-৩ বার স্প্রে করলে ফলন বৃদ্ধি পায়।
• লিটোসেন ব্যবহারে পরিবেশের কোন ক্ষতি হয় না।
• লিটোসেন সারের বিকল্প নয়। তবে মাটি হতে সর্বপ্রকার সার গ্রহণে গাছকে সহায়তা করে।
• ইহা যে কোন সারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
শক্তি চিলেটেড জিংক । Shokti Chelated Zinc
৳ 45.00 – ৳ 120.00-ইস্পাহানি চিলেটেড জিংক (জিংক/দস্তা ১০%) গাছের একটি অণুখাদ্য।
-শক্তি চিলেটেড জিংক- এতে ১০০ ভাগ গাছ কর্তৃক গ্রহনীয় ১০-১২% সক্রিয় উপাদান জিংক বিদ্যমান।
-চিলেটেড জিংক ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদন বাড়ায়। চিলেট ও জিংকের সমন্বয়ে বিশুদ্ধতম জিংক তৈরী হয় যা ফসলের শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে পরিবেশগত প্রতিকূলতা মোকাবেলায় সাহায্য করে।
জিংকের অভাবজনিত লক্ষণঃ
-কচি পাতার গোড়া সাদা হয়, পাতা ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়।
-গাছ ও পাতায় মরচে পড়া বাদামী রং দেখা যায়।
-পাতার আকার ছোট হয়, কিনারা কুঁকড়ে যায়।
-গাছের বৃদ্ধি অসম হয়, গাছ খাটো হয়।
-ধান গাছের উপরের পাতায় ধূলাটে বাদামী দাগ এবং পাতার মধ্যশিরাতে মাঝে মধ্যে সাদা রেখা দেখা যায়।
-ধানের টিলারিং (কুশি) কমে যায়, চিটার পরিমাণ বেড়ে যায়।
-ফসলের পরিপক্কতা আসতে দেরি হয়।
শক্তি’র উপকারিতাঃ
-ক্লোরোফিল সৃষ্টি ও কার্বোহাইড্রেট গঠনে সাহায্য করে।
-ফসলের হরমোনের কার্যকারিতা বাড়ায়
-ফসলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শক্তি ভার্মি কম্পোস্ট । Shokti Vermi-Compost
৳ 60.00 – ৳ 1,200.00মান সম্পন্ন ফসল ও অধিক ফলনের জন্য ব্যবহার করুন ইস্পাহানি এগ্রোর “শক্তি” ভার্মি কম্পোস্ট! এটিতে সনাতন পদ্ধতিতে তৈরিকৃত ভার্মি কম্পোস্ট অপেক্ষা শতকরা ২০- ৩০ ভাগ বেশি উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে বলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।
ব্যবহারের উপকারিতাঃ
**মাটির উর্বরতা শক্তিকে দীর্ঘস্থায়ী করে মাটির সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে।
**মাটির উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ে ও মাটি পুষ্টিসমৃদ্ধ হয়।
**ফসলের অপুষ্টি দূর হয় এবং ফসলের গুণগত মান বাড়ে।
কার্যপদ্ধতিঃ
**জমি তৈরির শেষ চাষের পূর্বে ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজনে পানি সেচ দিতে হবে।
**দানাদার জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে বিঘা প্রতি ৫০-৬০ কেজি, সবজি জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে বিঘাপ্রতি ৬০-৮০ কেজি, ফল বা বৃক্ষ জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে চারা রোপনের সময় গাছপ্রতি ২-৩ কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।
**বয়স্ক গাছে বর্ষা ও শীত শুরুর আগে চারপাশে বলয়াকার করে গাছপ্রতি ২-৫ কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।
শক্তি মনো জিংক । Shakti Mono Zinc
৳ 150.00 – ৳ 290.00জিংক উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদানের মধ্যে অন্যতম। মান সম্পন্ন ফসল ও আশানুরুপ ফলনের জন্য “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট (মনোহাইড্রেট) ব্যবহার করুন। এটি জিংক ও সালফারের সমন্বয়ে গঠিত একটি জিংক সালফেট যৌগ যা উদ্ভিদের জিংক ও সালফারের ঘাটতি পূরণ করে। সুষম বৃদ্ধি ও অধিক ফলন নিশ্চিত করে।
অভাবজনিত লক্ষণ:
-পাতায় মরিচা পড়ার মতো ছোট ছোট দাগ দেখা যায় এবং বাদামী/তামাটে রং ধারণ করে।
-পাতার আকার ছোট হয়, কোন কোন পাতার কিনারা কুঁচকে যায়।
-ফসলের বৃদ্ধি কম হয় এবং ফসল দেরীতে পরিপক্ক হয়।
-ধানের কুশি কম হয় এবং ফলন হ্রাস পায়।
-যে সকল জমি সারা বছর ভেজা থাকে সে সকল জমির মাটিতে জিংক এর অভাব দেখা যায়।
-সালফারের অভাবে গাছের পাতা হলদে হয়ে যায় এবং পাতা, কান্ড ও শিকড়ের বৃদ্ধি কমে যায়।
ইস্পাহানি মনোজিংক শক্তি’র উপকারীতা:
-ধানের কুশির সংখ্যা বৃদ্ধি করে, ধান পুষ্ট করে।
-শিকড়ের বিস্তার ঘটিয়ে অধিক পরিমাণে খাদ্য উপাদান গ্রহণে সহায়তা করে।
-গাছ সহজে শোষিত খাদ্য হজম করতে পারে ফলে, নতুন কুশি ও ডাল-পালা গজায়, পাতা সবুজ ও সতেজ করে।
-ফসলের ফুল, ফল ও বীজের আকৃতি গঠনে সহায়তা করে।
-দানা জাতীয় ফসলের দানা পুষ্ট করে।
-সর্বোপরি ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে।
প্রয়োগ মাত্রা: একর প্রতি ৩ কেজি। তবে জমিতে জিংক ও সালফারের অভাবের মাত্রা ভেদে “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট -এর মাত্রা কমবেশি করা যেতে পারে।
প্রয়োগ ক্ষেত্র: ধান, আলু, পিঁয়াজ, টমেটো, মরিচ, পটল, আঁখ, পাট, তুলা, কলা, পান ইত্যাদি ফসলে প্রয়োগের জন্য “ইস্পাহানি শক্তি” অনুমোদিত।
প্রয়োগ পদ্ধতি:
ছিটিয়ে প্রয়োগ: জমি তৈরির শেষ চাষে ছিটিয়ে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে অথবা ফসল লাগানোর ২-৩ সপ্তাহ পর ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
স্প্রে প্রয়োগ: ১ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট ভালোভাবে মিশিয়ে জমিতে স্প্রে করতে হবে।
সাবধানতা: শিশু, পশু-পাখি ও খাদ্য সামগ্রীর নাগালের বাইরে রাখুন। টিএসপি ও ডিএপি সারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না।
শক্তি ম্যাগনেসিয়াম সালফেট । Shakti Magnesium Sulfate
৳ 90.00 – ৳ 800.00ব্যবহারের উপকারিতা:
-গাছের পাতায় ক্লোরোফিলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ফলে সালোক-সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় অধিক খাদ্য উৎপন্ন হয়।
-অতি প্রয়োজনীয় এ্যামাইনো এসিড, ভিটামিন, সুগার ও চর্বি জাতীয় পদার্থ গঠনে সহায়তা করে।
-উদ্ভিদের মূল দ্বারা পুষ্টি উপাদান আহরণে পাম্প হিসাবে কাজ করে।
-উদ্ভিদের ডাল, মূলের অগ্রভাগ, শস্যদানা ও ফলসহ বিভিন্ন অংশে নিবিড় জৈব ক্রিয়া সম্পাদনের সহায়তা করে।
-সালফার থাকায় ধান ক্ষেতে প্রয়োগে চিটা ধান হয় না, চালের ওজন বাড়ে এবং মাঠের সকল ধান একই সময়ে পরিপক্ক হয়
-আলুর আকার বৃদ্ধি পায়, ফলের ফলন বেড়ে যায়।
প্রয়োগ মাত্রা ও পদ্ধতি:
-ছিটিয়ে প্রয়োগ: প্রতি একরে ৬-৮ কেজি ইস্পাহানি শক্তি ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার ছিটিয়ে প্রয়োগে ভালো ফল পাওয়া যায়।
-ম্যাগনেসিয়ামের অভাব বেশি হলে পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োগমাত্রা বাড়াতে হবে।
-স্প্রে করা: ১০ লিটার পানিতে ১০০-১৫০ গ্রাম ইস্পাহানি শক্তি সার ভালোভাবে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করুন।
প্রয়োগক্ষেত্র: ধান, গম, পাট, আলু, ভূট্টা, তুলা, চা, আম, কলা, আনারস, টমেটো, বেগুন, তরমুজ, শশা, পটল, করলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ, পান, পেঁপে, মিষ্টিকুমড়া, পিয়াজ সহ সব ধরণের ফল ও শাকসবজির ফসলে পরিমাণমত ব্যবহারে ফলন বৃদ্ধি পায়।
শক্তি হিউমিক এসিড । Shokti Humic Acid
৳ 130.00 – ৳ 240.00উপাদানঃ হিউমিক এসিড – ৭২%, পটাশিয়াম – ৬%, ফালভিক এসিড – ৪.০৩%, পি এইচ ৮.০-১০.০
উপকারিতাঃ
* মাটিতে বিদ্যমান সকল পুষ্টি উপাদানকে গাছের গ্রহন উপযোগী করে তোলে।
* মাটির সকল উপকারী অণুজীবকে সক্রিয় করে ফলে রাসায়নিক সারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
* বীজের অংকুরোদগম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং রোপণকৃত চারা খুব দ্রুত বেড়ে উঠে।
* মাটির গঠন উন্নত করে, উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং পি এইচ এর ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে।
* বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ যেমন খরা, শৈত্য প্রবাহ ইত্যাদি গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখে।
* মাটির গঠন উন্নত করে ও উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
* গাছের কোষকলার দ্রুত বিভাজন ঘটিয়ে এর ডালপালা ও শিকড়ের সংখ্যা ব্যাপক বৃদ্ধি করে।
* সার্বিকভাবে বিশেষ খাদ্য উপাদান সরবরাহ করে এবং ফলন বাড়ায়।
প্রয়োগমাত্রা ও বিধিঃ বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) ১.০ – ১.৫ কেজি ইস্পাহানি হিউমিক এসিড জমি তৈরির শেষ চাষে অথবা মাদা প্রতি ২০-২৫ গ্রাম মাদা তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে।
সুগার কিং তরমুজ বীজ । Sugar King Watermelon Seeds
আপনি কি এখন তরমুজ চাষ করতে চান? তাহলে মাচায় ও মাটিতে চাষোপযোগী ইস্পাহানি এগ্রো’র তরমুজ বীজ “সুগার কিং” চাষ করুন।
🍉 ত্বক কালো, লম্বাটে, গড় ওজন ২.৫-৩ কেজি।
🍉 শাঁস গাড় লাল, সুমিষ্ট, রসালো, অধিক পুষ্টি সম্পন্ন।
🍉 সঠিক চাষে মাচায় গাছ প্রতি গড়ে ৪-৫ টি তরমুজ।
হাইগোল্ড প্লাস (পটাশিয়াম হিউমেট)
৳ 200.00 – ৳ 350.00• হাইগোল্ড প্লাস (পটাশিয়াম হিউমেট) হলো উচ্চ শ্রেণীর লিওনার্ডাইট (Leonardite) থেকে তৈরি হিউমিক এসিড এর পটাশিয়াম লবন। যাহা হিউমিক এসিড ও পটাশিয়াম এর সংমিশ্রিত এক ধরনের জৈব উজ্জীবক।
• হাইগোল্ড প্লাস ব্যবহারের ফলে ফসলের কোষকলার দ্রুত বিভাজন ঘটিয়ে শিকড় ও ডালপালার সংখ্যা ব্যাপক বৃদ্ধি করে।
• ইহার শক্তি বৃদ্ধিকারক হরমোনসমূহের প্রভাবে ফসলের বিপাক ক্রিয়া, সালোকসংশ্লেষণ, শ্বসন এবং গাঁজন কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়।
• হাইগোল্ড প্লাস প্রয়োগের করলে ফলের গঠন, ফলের আকার, ওজন, সংখ্যা ও রং উন্নত করে সার্বিকভাবে ফলন বাড়ায়।
• হাইগোল্ড প্লাস মাটিতে প্রয়োগ করলে মাটির গঠন, আকার, উন্নত করে এবং মাটির পানি ধারন ক্ষমতা, মাটির সিইসি (CEC) বৃদ্ধি করে।
• ইহা গাছের খাদ্য গ্রহন ক্ষমতা এবং মাটির উপকারী অনুজীব সমূহের কার্যবলী বাড়ায়।
প্রয়োগক্ষেত্রঃ ধান, গম, ইক্ষু, ভূট্টা, চা, পান, তুলা,
আলু, মরিচ, পিঁয়াজ, সয়াবিন, টমেটো, তরমুজ, কাকরোল, শিম, কুমড়া, গাজর, বাধাকপি, ফুলকপি, ডাল ও মূল জাতীয় ফসলসহ যাবতীয় ফুল ও ফল গাছ।
হাইব্রিড গোল লাউ বীজ – শাহেনশাহ
সর্বাধিক ফলনশীল, অধিক রোগ প্রতিরোধী, প্রতিকূল আবহাওয়া সহনশীল জাতের ২.০-২.৫ কেজি সাইজের গোল/গম্বুজ/মিনার আকৃতির লাউ বীজ খুঁজছেন? তাহলে আর দেরি কেনো আজই সংগ্রহ করুন ইস্পাহানি এগ্ৰোর হাইব্রিড গোল লাউ বীজ “শাহেনশাহ”
Online Sports Nutrition and Natural Dietetics.
Chances are there wasn't collaboration, communication, and checkpoints, there wasn't a process agreed upon or specified with the granularity required. It's content strategy gone awry right from the start. Forswearing the use of Lorem Ipsum wouldn't have helped, won't help now. It's like saying you're a bad designer, use less bold text, don't use italics in every other paragraph. True enough, but that's not all that it takes to get things back on track.
The villagers are out there with a vengeance to get that Frankenstein
You made all the required mock ups for commissioned layout, got all the approvals, built a tested code base or had them built, you decided on a content management system, got a license for it or adapted:
- The toppings you may chose for that TV dinner pizza slice when you forgot to shop for foods, the paint you may slap on your face to impress the new boss is your business.
- But what about your daily bread? Design comps, layouts, wireframes—will your clients accept that you go about things the facile way?
- Authorities in our business will tell in no uncertain terms that Lorem Ipsum is that huge, huge no no to forswear forever.
- Not so fast, I'd say, there are some redeeming factors in favor of greeking text, as its use is merely the symptom of a worse problem to take into consideration.
- Websites in professional use templating systems.
- Commercial publishing platforms and content management systems ensure that you can show different text, different data using the same template.
- When it's about controlling hundreds of articles, product pages for web shops, or user profiles in social networks, all of them potentially with different sizes, formats, rules for differing elements things can break, designs agreed upon can have unintended consequences and look much different than expected.
This is quite a problem to solve, but just doing without greeking text won't fix it. Using test items of real content and data in designs will help, but there's no guarantee that every oddity will be found and corrected. Do you want to be sure? Then a prototype or beta site with real content published from the real CMS is needed—but you’re not going that far until you go through an initial design cycle.