Showing 1–12 of 49 results
Amistar Top । এমিস্টার টপ
৳ 230.00 – ৳ 450.00এমিস্টার টপ ৩২৫ এস সি এর প্রতি লিটারে ২০০ গ্রাম এজোক্সিস্ট্রোবিন ও ১২৫ গ্রাম ডাইফেনোকোনাজল আছে।
এমিস্টার টপ স্থানীয়ভাবে অনুপ্রবেশ গুণসম্পন্ন স্পর্শক ও প্রবহমান ছত্রাকনাশক। বিভিন্ন রকম ফসলের ছত্রাকজনিত রোগ দমনে এমিস্টার টপ কার্যকরী ও অনুমোদিত।
ব্যাবহার বিধিঃ অনুমোদিত মাত্রা প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি। (১ ক্যাপ = ৮ এম এল)
Bactro-D । ব্যাকট্রো-ডি (প্যাকেট ২ টি ফেরোমন টোপ)
ব্যাকট্রো-ডি আম, পেয়ারা, কমলালেবু সহ বিভিন্ন ফলের ফেরোমন লিউর বা তাবিজ।
পোকামাকড় দমনের জন্য প্রযোজ্য: আম, পেয়ারা এবং কমলালেবু সহ ফলের মাছি দমনের জন্য ব্যাকট্রো-ডি খুবই কার্যকরী ট্র্যাপ বা ফাঁদ জাতীয় তাবিজ।
আক্রমণের সময়কাল: এপ্রিল-মে মাসে পোকামাকড়ের আক্রমণ বেশি দেখা যায় এবং ফল পাকা না হওয়া পর্যন্ত এটির ব্যবহার অব্যাহত রাখতে হবে।
জমিতে ফেরোমন স্থাপনের সময়: ফলের আকার মার্বেল সাইজের হয়ে গেলে গাছে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করা উচিত। এক মৌসুমের জন্য একটি ফাঁদ যথেষ্ট; ফজলি এবং আশ্বিনা জাতের আমের জন্য দুইটি লিউর বা তাবিজ ব্যবহারের প্রয়োজন হবে।
মাত্রা: ফেরোমন ফাঁদ গাছে ১২-১৫ মিটার (২৫ হাত) দূরত্বে বর্গাকারে স্থাপন করা হবে। প্রতি ৩ দশমিক জমির জন্য ১টি ফাঁদ ব্যবহার করা হবে (১ বিঘা বা ৩৩ দশমিক জমির জন্য ১০-১২টি লিউর প্রয়োজন)। একটি বড় আকারের গাছে ঝুলানোর জন্য ১টি ফেরোমন লিউর প্রয়োজন হবে। একটি লিউর বা তাবিজ ৬০ দিন কার্যকর থাকবে।
BSFB-Phreo । বিএসএফবি-ফেরো (প্যাকেটে ২ টি ফেরোমন টোপ)
বিএসএফবি-ফেরো হল বেগুনের ডগা এবং ফল ছিদ্রকারী পোকার দমনের জন্য একটি কার্যকরী ফেরোমন লিউর বা তাবিজ।
জমিতে ফেরোমন স্থাপনের সময়: বপনের ১-২ সপ্তাহের মধ্যে জমিতে ফাঁদ স্থাপন করা উচিত।
মাত্রা: জমিতে ১০-১২ মিটার (২০ হাত) দূরত্বে বর্গাকার আকারে ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করতে হবে। প্রতি ২.৫ শতাংশ জমির জন্য প্রতিটি ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে (১ বিঘা বা ৩৩ শতাংশের জন্য ১৫টি টোপ বা তাবিজ)। একটি টোপ বা তাবিজ ৪৫-৬০ দিন কার্যকর থাকে। এক মৌসুমে দুটি টোপ বা তাবিজ ব্যবহার করতে হয়।
আক্রমণের সময়কাল: রোপণের ১২-১৫ দিনের মধ্যে আক্রমণ শুরু হয়।
Q-Phero । কিউ-ফেরো (প্যাকেটে ২ টি ফেরোমন টোপ)
কিউ-ফেরো লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, শসা, ক্ষিরা, ঝিঙ্গা, করলা, কাকরোল, চিচিঙ্গা, উচ্ছে, ধুন্দল, তরমুজ, বাঙ্গি ইত্যাদি কুমড়া জাতীয় সবজির মাছি পোকা দমন করে।
অটোস্টিন | Autostin Fungicide
অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি কি ?
অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি একটি প্রতিষেধক গুণসম্পন্ন অন্তর্বাহী ছত্রাকনাশক। এর প্রতি কেজিতে ৫০০ গ্রাম সক্রিয় উপাদান ‘কার্বেনডাজিম’ রয়েছে।
অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি কেন ব্যবহার করবেন ?
– অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি একটি অন্তর্বাহী ছত্রাকনাশক বিধায় গাছের শিকড় ও সবুজ অংশ দ্বারা শোষিত হয়ে কোষ রসের মাধ্যমে সমস্ত অংশে ছড়িয়ে পড়ে।
– বিভিন্ন ফসলের ছত্রাক জনিত রোগ কার্যকরভাবে দমন করে এবং গাছে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে।
– অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি ছত্রাক আক্রমণের পূর্বে প্রয়োগ করলে এর প্রতিরোধ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রোগ জীবাণুর অংকুরোদ্গম বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং ঐ গাছে রোগের আক্রমণ রোধ করে। ফসলে আক্রমণের পরে প্রয়োগ করলে অন্তর্বাহী ক্রিয়ার মাধ্যমে রোগের বিস্তার বন্ধ করে।
বীজ শোধন: প্রতি কেজি বীজের জন্য ২-৩ গ্রাম অটোস্টিন ৫০ ডব্লিউ ডি জি অল্প পরিমাণ পানিতে মিশিয়ে বীজের সাথে ভালভাবে মিশাতে হবে।
প্রয়োগমাত্রা:
– মিষ্টি কুমড়া পাউডারি মিলডিউ ২ গ্রাম/ লিটার পানি
– আম এনথ্রাকনোজ ২ গ্রাম/ লিটার পানি
– চা ব্ল্যাক রট, ডাই-ব্যাক ১ কেজি/ হেক্টর
ইন্ডোফিল এম-৪৫ | Indofil M-45 Fungicide
ইন্ডোফিল এম-৪৫ কি ?
ইন্ডোফিল এম-৪৫ একটি প্রতিরোধক গুণসম্পন্ন ডাইথায়োকার্বামেট জাতীয় স্পর্শক্রিয় ছত্রাকনাশক। এর প্রতি কেজিতে ৮০০ গ্রাম সক্রিয় উপাদান ‘ম্যানকোজেব’ আছে।
ইন্ডোফিল এম-৪৫ কেন ব্যবহার করবেন ?
– ইন্ডোফিল এম-৪৫ উদ্ভিদের ছত্রাক জনিত রোগ দমনে আপনার নির্ভরযোগ্য অবলম্বন।
– ইন্ডোফিল এম-৪৫ সারা বিশ্বে আলুর নাবিধ্বসা রোগ নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের সাথে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ইহার ব্যবহারে ভালো ফল পেতে রোগ দেখা দেওয়ার পূর্ব থেকে নিয়মিত স্প্রে করুন।
– ইন্ডোফিল এম-৪৫ রোগের প্রাদুর্ভাবের উপর নির্ভর করে ৭ থেকে ১০ দিন পর পর নিয়মিত স্প্রে করুন।
প্রয়োগমাত্রা:
– আলু লেইট ব্লাইট ২ গ্রাম/ লিটার পানি
– পেঁয়াজ পার্পল ব্লচ ২ গ্রাম/ লিটার পানি
– আম এ্যানথ্রাকনোজ ও পাউডারি মিলডিউ ২ গ্রাম/ লিটার পানি
ইমিটাফ | Emitaf 20SL
৳ 110.00 – ৳ 190.00eachইমিটাফ ২০ এস এল কি?
ইমিটাফ ২০ এস এল একটি স্পর্শক, পাকস্থলীয় এবং ট্রান্সল্যামিনার ক্রিয়াসম্পন্ন নিয়োনিকোটিনয়েড শ্রেণীর অন্তর্বাহী কীটনাশক। এর প্রতি লিটারে ২০০ গ্রাম সক্রিয় উপাদান ‘ইমিডাক্লোপ্রিড’ রয়েছে।
ইমিটাফ ® ২০ এস এল কেন ব্যবহার করবেন?
-বিভিন্ন চুষে খাওয়া পোকা (Sucking Insect) দমনে বিশেষভাবে কার্যকর কীটনাশক।
-স্প্রে করার পর পাতা ও শিকড়ের মাধ্যমে শোষিত হয়ে গাছের সর্বাংশে ছড়িয়ে পড়ে।
-বীজ শোধন এবং মাটিতে বসবাসকারী পোকা দমনেও বিশেষভাবে কার্যকরী।
প্রয়োগমাত্রা:
– ধান বাদামী গাছ ফড়িং, পামরী পোকা ১২৫ মিলি/ হেক্টর
– তুলা জাব পোকা, জেসিড ও সাদা মাছি ১২৫ মিলি/ হেক্টর
– তুলা গুটি পোকা ১ লিটার / হেক্টর
– চা উইপোকা ১.৫০ লিটার/ হেক্টর
– আখ উইপোকা ১ লিটার / হেক্টর
এ সি আই জিপসার | ACI Gypsum Fertilizer
এ সি আই জিপসার মাটির গঠন উন্নত করে, মাটি ঝুরঝুরে করে, ফলে মাটিতে খুব সহজেই পানি ও বায়ু চলাচল করতে পারে এবং মূল দ্বারা গাছ অধিক খাদ্য গ্রহণ করতে পারে। তাই ব্যবহার করুন এ সি আই জিপসার।
প্রয়োগ:
একর প্রতি ১৫-২০ কেজি জমি তৈরির শেষ চাষে অথবা ফসলের প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। তবে জমিতে সালফার ও ক্যালসিয়ামের অভাবের তারতম্য ভেদে প্রয়োগমাত্রা কম বেশি হতে পারে। ফল অন্যান্য গাছের ক্ষেত্রে ফল সংগ্রহের পর অন্যন্য সারের সাথে গাছ প্রতি ১০০-২০০ গ্রাম (গাছের বয়স বিবেচনা করে) প্রয়োগ করুন।
এ সি আই ট্রাইকো কম্পোস্ট । ACI Trico-Compost
৳ 50.00 – ৳ 680.00বাম্পার এ সি আই ট্রাইকো কম্পোস্ট সঠিক ভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় মাটিতে জৈব পদার্থের ঘাটতি দ্রুত পূরণ হয়। ফসলের পুষ্টি উপাদানের আঁধার ঘর হিসেবে কাজ করে, ফলে গাছ সহজে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করতে পারে। রাসায়নিক সারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়, ফলে ২৫% পর্যন্ত রাসায়নিক সার কম লাগে। মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।, ফলে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ে ও শেচ খরচ কমে। ট্রাইকোডার্মা সমৃদ্ধ হওয়ায় ফসলে মাটি বাহিত রোগ কম হয়। প্রয়োগমাত্রা কম হওয়ায় জমিতে সহজে প্রয়োগ করা যায়।
প্রয়োগ:
সাধারন ফসলের ক্ষেত্রে একর প্রতি ১৫০ – ১৮০ কেজি মাটির সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। ফল ও অন্যান্য গাছের ক্ষেত্রে চারা রোপন করার সময় ও বর্ষা শুরুর আগে বা বর্ষার শেষে গাছের চারপাশে বৃত্তকারে প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। গাছ প্রতি ২-৫ কেজি প্রয়োগ করতে হবে। তবে মাটির উর্বরতার তারতম্য অনুযায়ী জৈব সার ব্যবহারের পরিমান কম – বেশি হতে পারে।
এ সি আই পাওয়ার । ACI Power
– জিব্বেরিলিক এসিড বা জিএ৩-৮০% একটি প্রাকৃতিক জৈব যৌগ।
– ইহা দ্রুত বৃদ্ধি, ফুল ও ফল ধারণ এবং ফলন বৃদ্ধিতে অতি অল্প মাত্রায় ব্যবহারে অত্যন্ত কার্যকর একটি বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক।
– গাছের পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায়।
– বীজের সুপ্তাবস্থা কাটিয়ে সুষম ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে।
– ফুল ফুটাতে সাহায্য করে এবং ফুল ও ফল ঝরা বন্ধ করে।
– গাছের কাণ্ড দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
– ফুল ও ফলকে আকর্ষণীয় করে এবং উৎপাদন বাড়ায়।
– দানা জাতীয় ফসলের কুশি সংখ্যা এবং দানার ওজন বৃদ্ধি করে।
প্রয়োগক্ষেত্রঃ প্রায় সকল ধরনের ফসল।
ব্যবহারবিধি: ১ গ্ৰাম পাওয়ার ৩০-৪০ লিটার পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে জমিতে বা গাছে স্প্রে করুন।
এ সি আই বাম্পার ট্রাইকো পাউডার | ACI Bumper Trico Powder
বীজ শোধনে ও রোগ-বালাই দমনে এ সি আই নিয়ে এসেছে জৈব বালাইনাশক পাউডার ট্রাইকোডার্মা।
ব্যবহার:
– মাটি ও বীজ শোধন, চারার চিকিৎসা এবং সীডবেডে প্রয়োগযোগ্য।
– নার্সারি, ছাদ কৃষি ও টবের মাটিতে ব্যবহার উপযোগী।
উপকারিতাঃ
– বীজের অংকুরোধগম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং চারা সুস্থ্য সবলভাবে বেড়ে উঠতে সহয়তা করে।
– সকল প্রকার পুষ্টি গ্রহণে সহয়তা মাধ্যমে উদ্ভিদের দৈহিক বৃদ্ধি তরান্বিত করে।
– রোগ সৃষ্টিকারী ছত্রাকের বিস্তার নিয়ান্ত্রনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
– ট্রাইকোডার্মা বায়ো-ফার্টিলাইজার (পাউডার) বীজ শোধনে এবং গাছের রোগ বালাই দমনে জৈব বালই নাশক হিসেবে কাজ করে।
এ সি আই বাম্পার বোরন | ACI Bumper Boron Fertilizer
এসিআই বাম্পার বোরন, বোরিক এসিডে কমপক্ষে ১৭% বোরন।
উপকারিতাঃ
১) ফসলে বোরণের অভাব জনিত সমস্যা যেমন ধান ও গমের চিটা রোধ করে ফলন বাড়ায়।
২) ভুট্টার মোচায় সঠিকভাবে দানা গঠন করে ফলন বাড়ায়।
৩) সরিষা, তিল, সয়াবিন ও সূর্যমুখীর ফুল ঝরা/ পচন ও পাতা কোঁকড়ানো, শিকড়ের বিকৃতি রোধসহ দানায় তেলের পরিমাণ বাড়ায়।
৪) ফুলকপির বাদামীক্ষত, বাঁধাকপির ফাঁপা কাণ্ড, টমেটো, আলু, মিষ্টিকুমড়া, পেঁপে, বাদাম, আম ইত্যাদি সবজি ও ফলের ফেটে যাওয়া ও বিকৃতি আকার রোধ করে।
৫) পেঁয়াজ, রসুনের আকার বড় করে এবং বিভিন্ন প্রকার ফুলের বিকৃতি রোধসহ বৃদ্ধি ঘটায় ও রং উজ্জ্বল করে।
৬) যেকোনো শোভাবর্ধক গাছের ফুলের ও গাছের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
৭) কচি পাতার বিবর্ণতা ও আকার বিকৃতি রোধ করে ও গাছকে সমানভাবে বেড়ে উঠতে সহায়তা করে।
৮) ফুল-ফল ঝরা বন্ধ করে, অধিক ফুল-ফল ধারণে সহায়তা করে, সমভাবে ফল বেড়ে উঠতে ও পরিপক্ক হ’তে সহায়তা করে।
৯) আলুর দাদ রোগ (গায়ে অমসৃন দাগ) প্রতিরোধ করে গুণগত ফলন নিশ্চিত করে।
সব ধরণের ফসলে ব্যবহার উপযোগীঃ
* ধান, গম, ভূট্টা, আখ, পটি, তুলা, চা।
* আলু, টমেটো, বেগুন, ঢেঁড়স, ফুলকপি, বাধা কপি, মূলা, গাজর, শিম, বরবটি, শসা, খিরা, পটল, করলা, কাকরোল, সব ধরনের কুমড়া জাতীয় ফসল ও শাকসবজি।
* পিয়াজ, রসুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ধনিয়া, পান। * সরিষা, সূর্যমূখী, তিল, তিসি, বাদাম ও অন্যান্য তেল জাতীয় শস্য।
* ছোলা, মটর, মসুর ও অন্যান্য ডাল জাতীয় শস্য।
* কলা, আম, লিচু, লেবু, আনারস, তরমুজ, পেঁপে, পেয়ারা ও অন্যান্য সব ধরণের ফল।
* গোলাপ, গাঁদা, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাসসহ সব ধরণের ফুল ও শোভাবর্ধনকারী গাছ।
প্রয়োগ মাত্রা:
বিঘা (৩৩ শতাংশ) প্রতি ০.৫-১ কেজি বাম্পার বোরন প্রয়োগ করতে হবে। ফলও অন্যান্য গাছের ক্ষেত্রে গাছ প্রতি ২০-৫০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হবে। তবে ফসল ও মাটি ভেদে প্রয়োগ মাত্রা কম-বেশি হতে পারে।
প্রয়োগ পদ্ধতি:
জমি তৈরির শেষ চাষে অথবা ফসলের প্রয়োজন অনুযায়ী প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
Online Sports Nutrition and Natural Dietetics.
Chances are there wasn't collaboration, communication, and checkpoints, there wasn't a process agreed upon or specified with the granularity required. It's content strategy gone awry right from the start. Forswearing the use of Lorem Ipsum wouldn't have helped, won't help now. It's like saying you're a bad designer, use less bold text, don't use italics in every other paragraph. True enough, but that's not all that it takes to get things back on track.
The villagers are out there with a vengeance to get that Frankenstein
You made all the required mock ups for commissioned layout, got all the approvals, built a tested code base or had them built, you decided on a content management system, got a license for it or adapted:
- The toppings you may chose for that TV dinner pizza slice when you forgot to shop for foods, the paint you may slap on your face to impress the new boss is your business.
- But what about your daily bread? Design comps, layouts, wireframes—will your clients accept that you go about things the facile way?
- Authorities in our business will tell in no uncertain terms that Lorem Ipsum is that huge, huge no no to forswear forever.
- Not so fast, I'd say, there are some redeeming factors in favor of greeking text, as its use is merely the symptom of a worse problem to take into consideration.
- Websites in professional use templating systems.
- Commercial publishing platforms and content management systems ensure that you can show different text, different data using the same template.
- When it's about controlling hundreds of articles, product pages for web shops, or user profiles in social networks, all of them potentially with different sizes, formats, rules for differing elements things can break, designs agreed upon can have unintended consequences and look much different than expected.
This is quite a problem to solve, but just doing without greeking text won't fix it. Using test items of real content and data in designs will help, but there's no guarantee that every oddity will be found and corrected. Do you want to be sure? Then a prototype or beta site with real content published from the real CMS is needed—but you’re not going that far until you go through an initial design cycle.