ইস্পাহানি এগ্ৰো লিমিটেড

Showing 1–12 of 21 results

Bactro-D । ব্যাকট্রো-ডি (প্যাকেট ২ টি ফেরোমন টোপ)

Original price was: ৳ 70.00.Current price is: ৳ 60.00.

ব্যাকট্রো-ডি আম, পেয়ারা, কমলালেবু সহ বিভিন্ন ফলের ফেরোমন লিউর বা তাবিজ।

পোকামাকড় দমনের জন্য প্রযোজ্য: আম, পেয়ারা এবং কমলালেবু সহ ফলের মাছি দমনের জন্য ব্যাকট্রো-ডি খুবই কার্যকরী ট্র্যাপ বা ফাঁদ জাতীয় তাবিজ।

আক্রমণের সময়কাল: এপ্রিল-মে মাসে পোকামাকড়ের আক্রমণ বেশি দেখা যায় এবং ফল পাকা না হওয়া পর্যন্ত এটির ব্যবহার অব্যাহত রাখতে হবে।

জমিতে ফেরোমন স্থাপনের সময়: ফলের আকার মার্বেল সাইজের হয়ে গেলে গাছে সেক্স ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করা উচিত। এক মৌসুমের জন্য একটি ফাঁদ যথেষ্ট; ফজলি এবং আশ্বিনা জাতের আমের জন্য দুইটি লিউর বা তাবিজ ব্যবহারের প্রয়োজন হবে।

মাত্রা: ফেরোমন ফাঁদ গাছে ১২-১৫ মিটার (২৫ হাত) দূরত্বে বর্গাকারে স্থাপন করা হবে। প্রতি ৩ দশমিক জমির জন্য ১টি ফাঁদ ব্যবহার করা হবে (১ বিঘা বা ৩৩ দশমিক জমির জন্য ১০-১২টি লিউর প্রয়োজন)। একটি বড় আকারের গাছে ঝুলানোর জন্য ১টি ফেরোমন লিউর প্রয়োজন হবে। একটি লিউর বা তাবিজ ৬০ দিন কার্যকর থাকবে।

Add to cart

BSFB-Phreo । বিএসএফবি-ফেরো (প্যাকেটে ২ টি ফেরোমন টোপ)

Original price was: ৳ 70.00.Current price is: ৳ 60.00.

বিএসএফবি-ফেরো হল বেগুনের ডগা এবং ফল ছিদ্রকারী পোকার দমনের জন্য একটি কার্যকরী ফেরোমন লিউর বা তাবিজ।

জমিতে ফেরোমন স্থাপনের সময়: বপনের ১-২ সপ্তাহের মধ্যে জমিতে ফাঁদ স্থাপন করা উচিত।

মাত্রা: জমিতে ১০-১২ মিটার (২০ হাত) দূরত্বে বর্গাকার আকারে ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করতে হবে। প্রতি ২.৫ শতাংশ জমির জন্য প্রতিটি ফাঁদ ব্যবহার করতে হবে (১ বিঘা বা ৩৩ শতাংশের জন্য ১৫টি টোপ বা তাবিজ)। একটি টোপ বা তাবিজ ৪৫-৬০ দিন কার্যকর থাকে। এক মৌসুমে দুটি টোপ বা তাবিজ ব্যবহার করতে হয়।

আক্রমণের সময়কাল: রোপণের ১২-১৫ দিনের মধ্যে আক্রমণ শুরু হয়।

Add to cart

Q-Phero । কিউ-ফেরো (প্যাকেটে ২ টি ফেরোমন টোপ)

Original price was: ৳ 70.00.Current price is: ৳ 60.00.

কিউ-ফেরো লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, শসা, ক্ষিরা, ঝিঙ্গা, করলা, কাকরোল, চিচিঙ্গা, উচ্ছে, ধুন্দল, তরমুজ, বাঙ্গি ইত্যাদি কুমড়া জাতীয় সবজির মাছি পোকা দমন করে।

Add to cart

কে-মাইট | K-mite

৳ 200.00৳ 390.00

পরিচিতি: কে-মাইট ১০০% পরিবেশবান্ধব প্রাকৃতিক জৈব বালাইনাশক। এর উপাদান ম্যাট্রিন ০.৫% (এএস) ও প্লান্ট ওয়েল যা ক্ষতিকারক মাকড় দমনে অত্যন্ত কার্যকরী।

কার্যপদ্ধতি:
– সাধারণত স্পর্শক ও পাকস্থলীতে বিষক্রিয়া ঘটায়
– পোকার স্নায়ুতন্ত্র অচল করে দেয়
– পোকার শ্বাসতন্ত্র অকার্যকর করে দেয়, শেষ পর্যন্ত পোকা নিশ্বাস না নিতে পেরে মারা যায়
– প্রাকৃতিক উপাদান হতে তৈরী বিধায় পোকার প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কম

প্রয়োগমাত্রাঃ প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারের পূর্বে বোতল ভালোভাবে ঝাঁকিয়ে নিতে হবে।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

বলবান (৪-সিপিএ) পিজিআর

৳ 65.00৳ 400.00

আপনার মূল্যবান ফসলের প্রতি যত্নবান হতে ব্যবহার করুন ইস্পাহানি এগ্রো লিমিটেড এর পিজিআর (৪-সিপিএ) “ইস্পাহানি বলবান”।

**গাছে ব্যবহারের উপকারিতাঃ
১. কচি পাতা বৃদ্ধি করে।
২. গাছ সতেজ দেখায়, হলদে ভাব/মরিচা ভাব, পাতা কোঁকড়ানো দূর করে।
৩. পাতা ঝড়া থেকে গাছকে রক্ষা করে ।
৪. বেশি পরিমাণে সতেজ ও পুষ্ট ফল ধারণে সাহায্য করে।

**ফল আসার আগে ব্যবহারের উপকারিতাঃ
১. ফুলের সংখ্যা বাড়ায়।
২. ফুল ও ফল ঝরে পড়া রোধ করে।
৩. অন্তঃপ্রজনন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ফুল হতে ফল ধারণ নিশ্চিত করে।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

বায়ো-ক্লিন | Bio-Clean

৳ 170.00৳ 300.00each

পরিচিতি: বায়ো-ক্লিন এর কার্যকরী উপাদান ডি-লিমোনিন ৫% এসএল যা লেবু জাতীয় ফলের খোসা থেকে নিষ্কাশন করা হয়।

যে সকল পোকা দমনে ব্যবহারযোগ্য: বেগুনের হোয়াইট ফ্লাই দমনে কার্যকরী।

কার্যপদ্ধতি:
– পোকার এপিডার্মিসের উপরে মোমের স্তরকে (Waxy Layer) ধ্বংস করে।
– পোকার সন্ধিস্থল নষ্ট করে পাখার ক্ষমতা ধ্বংস করে।
– পোকা পানি স্বল্পতায় ভোগে এবং মারা যায়।
– সাদামাছির ক্ষেত্রে স্প্রে করার সাথে সাথে সাদামাছি মারা যায়।

মিশ্রণযোগ্যতা: অর্গানো ফসফরাস কীটনাশক ব্যতীত সকল কিছুর সাথে মিশ্রণযোগ্য।

ব্যবহার বিধি: প্রতি লিটার পানিতে ১ মি.লি. হারে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে।

সংরক্ষণ: শুষ্ক ও ঠান্ডা ছায়াযুক্ত স্থানে, আগুন হতে দূরে, শিশুদের নাগালের বাইরে।

সতর্কতা: প্রয়োগের ৩-৪ দিন পর থেকেই ফসল সংগ্রহ করা যায়।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

বায়ো-চমক | Bio-Chomok

৳ 250.00৳ 400.00

পরিচিতি: এটি একটি প্রাকৃতিক জৈব-বালাইনাশক। এর মূল উপাদান সেলাসট্রাস এঙ্গুলেটাস ১% ই.ডব্লিউ যা এক ধরনের বহুবর্ষজীবি গুল্ম থেকে সংগৃহীত।

কার্যপদ্ধতি: পোকার পাকস্থলীর কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়, ক্ষুধা মন্দায় পোকা দ্রুত মারা যায়।

পোকামাকড় দমনের জন্য প্রযোজ্যঃ ধানের মাজরা, কারেন্ট পোকা ও পাতা মোড়ানো পোকা; বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা; সবজির লেদা পোকা; সীম ও বরবটির ফল ছিদ্রকারী পোকা এবং ভূট্টার ফল আর্মিওয়ার্ম।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

বায়ো-বিটিকে | Bio-BTK

Original price was: ৳ 160.00.Current price is: ৳ 140.00.

পরিচিতি: অণুজীব জৈব বালাইনাশক যা বেসিলাস্ থুরিনজিয়েনসিস্ নামক উপকারী ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ। প্রতি মিলিগ্রামে ৩২০০০ আইইউ পরিমাণে বেসিলাস্ থুরিনজিয়েনসিস্ থাকে যা লেপিডোপটেরা গোত্রের বিভিন্ন পোকা দমনের জন্য অধিক কার্যকরী।

কার্যপদ্ধতি:
ক্ষতিকর পোকার পাকস্থলিতে বিষক্রিয়া ঘটিয়ে এদেরকে অবশ করে, ক্ষত তৈরি করে এবং সর্বোপরি ক্ষুধামন্দা ও মৃত্যু ঘটায়।
কীড়া ছোট থাকা অবস্থায় (১ম ও ২য় ধাপ) বায়ো-বিটিকে ব্যবহার করা উত্তম।

প্রয়োগমাত্রাঃ
১ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে পড়ন্ত বিকেল বেলা স্প্রে করতে হবে।
৭-১০ দিন পরপর দুইবার স্প্রে করলে অধিক ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

পোকামাকড় দমনের জন্য প্রযোজ্যঃ বিছা, আঁচা, সুরুই পোকা ও লুপার ক্যাটারপিলার দমনে কার্যকরী।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

ম্যাংগো ফ্রুট ব্যাগ | Fruit Protection Bags

Original price was: ৳ 8.00.Current price is: ৳ 6.00.each

ফ্রুট ব্যাগিং এক ধরণের প্রযুক্তি। গাছে ফল আসলে, একটি নির্দিষ্ট সময়ে বা বয়সে বিশেষ ধরণের ব্যাগ দ্বারা ফলকে আবৃত করে রাখতে হয়। ব্যাগিং করার পর থেকে ফল সংগ্রহ করা পর্যন্ত ব্যাগটি গাছেই ফলের সাথে লাগানো থাকে। এই ফ্রুট ব্যাগিং এর সবচেেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহার করলে ফলে অযথা মাত্রাতিরিক্ত বালাইনাশক স্প্রে করা লাগেনা। ফলের রঙ খুবই উজ্জ্বল হয়, দাগ পরেনা। পোকামাকড় ও পাখির হাত থেকে ফলকে রক্ষা করা সম্ভব হয়। তাই সবকিছু বিবেচনা করে আম, কলা সহ বিভিন্ন ফলে ফ্রুট ব্যাগিং করা খুবই প্রয়োজন।

Add to cart

শক্তি চিলেটেড জিংক । Shokti Chelated Zinc

৳ 45.00৳ 120.00

-ইস্পাহানি চিলেটেড জিংক (জিংক/দস্তা ১০%) গাছের একটি অণুখাদ্য।
-শক্তি চিলেটেড জিংক- এতে ১০০ ভাগ গাছ কর্তৃক গ্রহনীয় ১০-১২% সক্রিয় উপাদান জিংক বিদ্যমান।
-চিলেটেড জিংক ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদন বাড়ায়। চিলেট ও জিংকের সমন্বয়ে বিশুদ্ধতম জিংক তৈরী হয় যা ফসলের শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে পরিবেশগত প্রতিকূলতা মোকাবেলায় সাহায্য করে।

জিংকের অভাবজনিত লক্ষণঃ
-কচি পাতার গোড়া সাদা হয়, পাতা ফ্যাকাশে ও বিবর্ণ হয়।
-গাছ ও পাতায় মরচে পড়া বাদামী রং দেখা যায়।
-পাতার আকার ছোট হয়, কিনারা কুঁকড়ে যায়।
-গাছের বৃদ্ধি অসম হয়, গাছ খাটো হয়।
-ধান গাছের উপরের পাতায় ধূলাটে বাদামী দাগ এবং পাতার মধ্যশিরাতে মাঝে মধ্যে সাদা রেখা দেখা যায়।
-ধানের টিলারিং (কুশি) কমে যায়, চিটার পরিমাণ বেড়ে যায়।
-ফসলের পরিপক্কতা আসতে দেরি হয়।

শক্তি’র উপকারিতাঃ
-ক্লোরোফিল সৃষ্টি ও কার্বোহাইড্রেট গঠনে সাহায্য করে।
-ফসলের হরমোনের কার্যকারিতা বাড়ায়
-ফসলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

শক্তি ভার্মি কম্পোস্ট । Shokti Vermi-Compost

৳ 60.00৳ 1,200.00

মান সম্পন্ন ফসল ও অধিক ফলনের জন্য ব্যবহার করুন ইস্পাহানি এগ্রোর “শক্তি” ভার্মি কম্পোস্ট! এটিতে সনাতন পদ্ধতিতে তৈরিকৃত ভার্মি কম্পোস্ট অপেক্ষা শতকরা ২০- ৩০ ভাগ বেশি উদ্ভিদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে বলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়‌।

ব্যবহারের উপকারিতাঃ
**মাটির উর্বরতা শক্তিকে দীর্ঘস্থায়ী করে মাটির সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে।
**মাটির উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ে ও মাটি পুষ্টিসমৃদ্ধ হয়।
**ফসলের অপুষ্টি দূর হয় এবং ফসলের গুণগত মান বাড়ে।

কার্যপদ্ধতিঃ
**জমি তৈরির শেষ চাষের পূর্বে ব্যবহার করতে হবে এবং প্রয়োজনে পানি সেচ দিতে হবে।
**দানাদার জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে বিঘা প্রতি ৫০-৬০ কেজি, সবজি জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে বিঘাপ্রতি ৬০-৮০ কেজি, ফল বা বৃক্ষ জাতীয় ফসলের ক্ষেত্রে চারা রোপনের সময় গাছপ্রতি ২-৩ কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।
**বয়স্ক গাছে বর্ষা ও শীত শুরুর আগে চারপাশে বলয়াকার করে গাছপ্রতি ২-৫ কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

শক্তি মনো জিংক । Shakti Mono Zinc

৳ 150.00৳ 290.00

জিংক উদ্ভিদের অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য উপাদানের মধ্যে অন্যতম। মান সম্পন্ন ফসল ও আশানুরুপ ফলনের জন্য “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট (মনোহাইড্রেট) ব্যবহার করুন। এটি জিংক ও সালফারের সমন্বয়ে গঠিত একটি জিংক সালফেট যৌগ যা উদ্ভিদের জিংক ও সালফারের ঘাটতি পূরণ করে। সুষম বৃদ্ধি ও অধিক ফলন নিশ্চিত করে।

অভাবজনিত লক্ষণ:
-পাতায় মরিচা পড়ার মতো ছোট ছোট দাগ দেখা যায় এবং বাদামী/তামাটে রং ধারণ করে।
-পাতার আকার ছোট হয়, কোন কোন পাতার কিনারা কুঁচকে যায়।
-ফসলের বৃদ্ধি কম হয় এবং ফসল দেরীতে পরিপক্ক হয়।
-ধানের কুশি কম হয় এবং ফলন হ্রাস পায়।
-যে সকল জমি সারা বছর ভেজা থাকে সে সকল জমির মাটিতে জিংক এর অভাব দেখা যায়।
-সালফারের অভাবে গাছের পাতা হলদে হয়ে যায় এবং পাতা, কান্ড ও শিকড়ের বৃদ্ধি কমে যায়।

ইস্পাহানি মনোজিংক শক্তি’র উপকারীতা:
-ধানের কুশির সংখ্যা বৃদ্ধি করে, ধান পুষ্ট করে।
-শিকড়ের বিস্তার ঘটিয়ে অধিক পরিমাণে খাদ্য উপাদান গ্রহণে সহায়তা করে।
-গাছ সহজে শোষিত খাদ্য হজম করতে পারে ফলে, নতুন কুশি ও ডাল-পালা গজায়, পাতা সবুজ ও সতেজ করে।
-ফসলের ফুল, ফল ও বীজের আকৃতি গঠনে সহায়তা করে।
-দানা জাতীয় ফসলের দানা পুষ্ট করে।
-সর্বোপরি ফসলের বৃদ্ধি ও উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে।

প্রয়োগ মাত্রা: একর প্রতি ৩ কেজি। তবে জমিতে জিংক ও সালফারের অভাবের মাত্রা ভেদে “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট -এর মাত্রা কমবেশি করা যেতে পারে।

প্রয়োগ ক্ষেত্র: ধান, আলু, পিঁয়াজ, টমেটো, মরিচ, পটল, আঁখ, পাট, তুলা, কলা, পান ইত্যাদি ফসলে প্রয়োগের জন্য “ইস্পাহানি শক্তি” অনুমোদিত।

প্রয়োগ পদ্ধতি:
ছিটিয়ে প্রয়োগ: জমি তৈরির শেষ চাষে ছিটিয়ে প্রয়োগ করে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে অথবা ফসল লাগানোর ২-৩ সপ্তাহ পর ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
স্প্রে প্রয়োগ: ১ লিটার পানিতে ২০ গ্রাম “ইস্পাহানি শক্তি” জিংক সালফেট ভালোভাবে মিশিয়ে জমিতে স্প্রে করতে হবে।

সাবধানতা: শিশু, পশু-পাখি ও খাদ্য সামগ্রীর নাগালের বাইরে রাখুন। টিএসপি ও ডিএপি সারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না।

Select options This product has multiple variants. The options may be chosen on the product page

Online Sports Nutrition and Natural Dietetics.

Chances are there wasn't collaboration, communication, and checkpoints, there wasn't a process agreed upon or specified with the granularity required. It's content strategy gone awry right from the start. Forswearing the use of Lorem Ipsum wouldn't have helped, won't help now. It's like saying you're a bad designer, use less bold text, don't use italics in every other paragraph. True enough, but that's not all that it takes to get things back on track.

The villagers are out there with a vengeance to get that Frankenstein

You made all the required mock ups for commissioned layout, got all the approvals, built a tested code base or had them built, you decided on a content management system, got a license for it or adapted:

  • The toppings you may chose for that TV dinner pizza slice when you forgot to shop for foods, the paint you may slap on your face to impress the new boss is your business.
  • But what about your daily bread? Design comps, layouts, wireframes—will your clients accept that you go about things the facile way?
  • Authorities in our business will tell in no uncertain terms that Lorem Ipsum is that huge, huge no no to forswear forever.
  • Not so fast, I'd say, there are some redeeming factors in favor of greeking text, as its use is merely the symptom of a worse problem to take into consideration.
  • Websites in professional use templating systems.
  • Commercial publishing platforms and content management systems ensure that you can show different text, different data using the same template.
  • When it's about controlling hundreds of articles, product pages for web shops, or user profiles in social networks, all of them potentially with different sizes, formats, rules for differing elements things can break, designs agreed upon can have unintended consequences and look much different than expected.

This is quite a problem to solve, but just doing without greeking text won't fix it. Using test items of real content and data in designs will help, but there's no guarantee that every oddity will be found and corrected. Do you want to be sure? Then a prototype or beta site with real content published from the real CMS is needed—but you’re not going that far until you go through an initial design cycle.